এই কোর্স সম্পর্কেঃ
কম্পিউটার প্রযুক্তি তথ্য প্রযুক্তির সাথে সম্পর্কযুক্ত এবং কম্পিউটার, নেটওয়ার্ক, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ইত্যাদি অধ্যয়নের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি বিভিন্ন সফ্টওয়্যার প্রোগ্রাম এবং ডিভাইসগুলির একটি উন্নয়নশীল তালিকাকে অন্তর্ভুক্ত করে। কম্পিউটারগুলি সঠিকভাবে কাজ করে তা নিশ্চিত করার জন্য এটি প্রোগ্রামিং, নেটওয়ার্কিং, ডাটাবেস ডিজাইন এবং বিকাশ অন্তর্ভুক্ত করে।
একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার যেসব পদের দায়িত্ব পালন করে থাকেন সেগুলো হল-
- সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার
- হার্ডওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার
- প্রোগ্রামার
- গ্রাফিক্স ডিজাইনার
- নেটওয়ার্কিং ইঞ্জিনিয়ার
- সফটওয়্যার টেস্টার
- ওয়েব ডিজাইনার
- অ্যাপ ডেভ্লপার
- প্রজেক্ট ইঞ্জিনিয়ার
- টেকনিক্যাল রাইটার
- সিস্টেম এনালিস্ট
- ডাটাবেস ইঞ্জিনিয়ার
- ক্লাউড আর্কিটেক্ট
কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারের কর্মক্ষেত্রঃ
বর্তমানে বাংলাদেশে ডিজিটালাইজেশনের কারনে সব ধরনের প্রতিষ্ঠানেই রয়েছে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারদের চাহিদা, সেরকম কিছু প্রতিষ্ঠান হল-
- পাওয়ার প্লান্ট, পিডিবি, পল্লী বিদ্যুৎ, ডেসকো, ওয়াসাসহ বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান।
- ইনফরমেশন এ্যান্ড কম্যুনিকেশন টেকনোলজি সেক্টর।
- সরকারি-বেসরকারি ব্যাংক ও বিমা কোম্পানিগুলোতে মেনটেইন্যান্স ও আইটি অফিসার হিসেবে।
- সৌর বিদ্যুৎ ও পরমাণু
- গবেষণাকেন্দ্র।
- শিল্প-কারখানা, গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রি।
- ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস সেক্টর।
- কম্পিউটার ইন্ডাস্ট্রি।
- টেলিকম্যুনিকেশন সেক্টর।
- ই-কমার্স সেক্টর।
- বায়োটেকনোলজি সেক্টর।
- বিভিন্ন প্রিন্ট এবং ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়া
- সরকারি ও বেসরকারি পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটসমূহ।
ভর্তির যোগ্যতাঃ
ন্যূনতম এসএসসি/সমমান পাস।
সাধারণ গণিতে ন্যূনতম জিপিএ ২.০০ এবং ৪০% নম্বর
বয়স এবং এসএসসি পাসের বছরের জন্য কোন সীমাবদ্ধতা নেই।
উচ্চ শিক্ষার সুযোগঃ
টেক্সাটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে সম্পূর্ণ ডিপ্লোমা করার পরে তাদের বিএসসি শেষ করার সুযোগ রয়েছে। এবং M.Sc. DUET, IEB এবং বাংলাদেশের অনেক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে টেক্সাটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে শিক্ষার্থীরা তাদের B.Sc. , M.Sc. এবং বিদেশ থেকে পিএইচডি ডিগ্রি।
পাঠ্যক্রমঃ
বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের (বিটিইবি) ডিপ্লোমা ইন টেক্সাটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং-এর পাঠ্যক্রম তাত্ত্বিক এবং ব্যবহারিক উভয় উপাদান নিয়ে গঠিত। প্রোগ্রামের সময়কাল চার বছর, এবং এটি আটটি সেমিস্টারে বিভক্ত।